শিক্ষার সুযোগ করে দিল ও মানবতার এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করল, রানা প্লাজায় কর্মরত উদ্ধার কর্মীরা। এসব জারজ রানাদের যারা জন্ম দেয় তাদের ও বিচারের আওতায় আনা উচিত্। তা না হলে রানাদের ভিড়ে একদিন মানবতা চিরতরে হারিয়ে যাবে।
এখানে যারা সাধারণ উদ্ধার কর্মী সরকারের উচিত্ হবে এদের “বীর” এর মর্যদা দেয়া। এরা নিজেদের জীবন বিপন্ন করে যে ভাবে ঝাপিয়ে পড়েছে তাতে সরকারের এ মর্যাদা দিতে কার্পণ্য আশা করি না। তাদের সাহসীকতাই মানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হয়তো ইতিহাসে তাদের নাম লেখা হবে না তবে কুলংগার রানাদের নাম ও এদের জন্মদাত্রীদের নাম সমস্ত শ্রমজীবী মানুষের বুকে আচর কেটে দিল চিরতরে। যতদিন এদেশে গার্মেন্টস শিল্প থাকবে ততদিন ওদের ধিক্কার জানাবে প্রতিটি মানুষ।
সালাম জানাই প্রত্যেক বীর উদ্ধারকর্মীকে। দেশের মানুষের জন্য যাদের নিবেদিত প্রাণ তারাইতো বীরের মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য। লাশের মিছিল আর আহতদের আহাজারিতে চোখে যেমন প্লাবন নামছে তেমন উদ্ধার কর্মীদের কর্মতত্পরতায় ও কৃতজ্ঞতায় চোখের জলের বাধ ভেঙ্গেছে। কৃতজ্ঞচিত্তে ওদের উদ্ধারকর্ম দেখে গর্বে বুক ভরে যায়। ধন্য মায়ের সন্তান তোমরা। তোমাদের আবারও সালাম…
স্বত্ব ও দায় লেখকের…
Bagerhat Info Largest Bagerhat Online Portal for Latest News, Blog, Informations & Many More