নারিকেলের পানি, নারিকেলের শ্বাস, নারিকেলের দুধ ও নারিকেলের তেল পুষ্টিগুনে ভরপুর এক উৎকৃষ্ট খাবার।
নারিকেলের শ্বাঁসে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, প্রোটিন, ভিটামিন বি১,বি২, বি৩, বি৫, বি৬,বি৯, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম ও জিংক। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলের শ্বাঁসে রয়েছে ৩৫০ কিলোক্যালরি পরিমান শক্তির।
নারিকেলের শ্বাঁসে প্রচুর পরিমানে আঁশযুক্ত খাবার থাকার কারনে কোষ্টকাঠিন্য রুগিদের জন্য অত্যন্ত উপকারি। চিকন ও হাড্ডিসার রুগিদের মাংশপেশী গঠনে, পাকস্থলীর ক্ষত ও গলার ঘা সারাতে নারিকেল অত্যন্ত কার্যকর। কিডনিজনিত জটিলতায় নারিকেলের পানি উপকারি। জলবসন্ত ও হামের দানা কমাতে নারিকেলের পানি ভুমিকা রাখে বলে মনে করা হয়।
শরীরের ত্বকের জন্য ও নারিকেলের পানি উপকারি। তাছাড়া ডাবের পানিকে বলা হয় শ্রেষ্ঠ কোমল পানীয়।
পাকস্থলী ও মুত্রতন্ত্রের সমস্যায় নারিকেলের পানি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বহুমুত্রে আক্রান্ত রুগিদের জন্য ডাবের পানি উপকারি বলে প্রমানিত হয়েছে। এইচ.আইভি আক্রান্ত রুগিদের ভাইরাস এর মাত্রা কমাতে নারিকেল ভুমিকা রাখে বলে বিশেষজ্ঞগন জানিয়েছেন। নারিকেলে অবস্থিত অরগানিক আয়োডিন সাধারন গলগন্ঠ রোগ প্রতিরোধে ভুমিকা রাখে।
– ডাঃ শিব্বির আহমেদ
Bagerhat Info Largest Bagerhat Online Portal for Latest News, Blog, Informations & Many More