প্রচ্ছদ / লেখালেখি / শিল্প-সাহিত্য (page 8)

শিল্প-সাহিত্য

সন্ধিক্ষণে

ভুল বা সঠিক জানি না তা ঠিক তবু, চলছি বেঠিক পথে হারানো সে পথে পুরণো চাওতে নতুন না পাওয়া সুখ যে সুখেতে মিলিয়ে দু:খ বিলায় চাইছি হারিয়ে যেতে তুবু দুরে দুরে না মেলা সুরে তে ছন্দ মেলাতে চেয়ে মেলে না ছন্দো, বাড়ে যে দন্দ্ব তবু আঁধারে বসিয়া ভাবি দন্দ্ব-দিধায় অমিল …

বিস্তারিত »

নিদ্রাহীন, জাগরণহীন

নিদ্রাহীন, জাগরণহীন অরুণাভ সরকার আমার সমস্ত নিদ্রা জাগরণে, জাগরণে নিদ্রায় নিদ্রায় এই রাত্রি এই দিন স্বপ্নাবিষ্ট কাটে এই দিনে ক্রমাগত হেঁটে যাচ্ছি হেটে যাচ্ছি যাচ্ছি ক্রমাগত যাচ্ছি ক্রমাগত চেতনার মধ্যে নয় নিষ্কলুষ ঘুমের ভেতরে নয় স্বপ্নে নয়, স্বপ্নহীনতায়ও নয় যেন শুধু ঘুমের বোরখায় আপদ্মস্তক ঢেকে আমি এক নিদ্রা থেকে অন্য এক …

বিস্তারিত »

টানাপোড়েন – ২

রাবেয়ার বিবাহীত জীবনে দু’টি কন্যা সন্তান হলেও তাদের নিয়ে যথেষ্ট সুখী। রাবেয়া স্বামী স্থানীয় বাজারে চায়ের দোকান চালায়। প্রত্যেকদিন দোকান শেষে মেয়েদের জন্য কিছু না কিছু হাতে নিয়ে আসে সে। রাবেয়ার স্বামী সামছু তার জীবনে স্ত্রী, দুই সন্তান ছাড়া আর দোকান ছাড়া কিছুই নাই। সামছু খুব ছোট বয়সে বাবাকে হারায় …

বিস্তারিত »

দিনের আলো বা রাতের আধার – ঊর্মি মাহবুব

আখির কান্না হয়তো দেখা যায় দেখা যায় না হৃদয়ের রক্ত ক্ষরণ তিল তিল করে নিঃশেষ হয়ে যাওয়া একাকী ঘরে শ্বাসরুদ্ধ শেষ বেলায় পড়ন্ত বিকেল আলোর খুজে ছুটে চলা। আলোর পথপানে সময় বড় অল্প সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে আসে রাত্রির কালিমা কলঙ্ক তিলক পরে রূপালী চাদের গায়ে । শিউলি মালারা এগিয়ে চলে …

বিস্তারিত »

টানাপোড়েন – ১

সুমন্ত ও তার স্ত্রী কাকলীর ১০ বছরের সংসার। বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করা হলেও বিয়ের পরে তারা একে অপরকে ভালবেসেছে ভূলে গেছে যে যার অতীত জীবনের কথা। সুমন্ত একটা বেসরকারী সংস্থায় পরিচালনা পর্ষদে চাকরী করে। আর কাকলী একটি সরকারী স্কুলের শিক্ষক। একটি মেয়ে ৫ বছরের। ফুট ফুটে সুন্দরী। সারাক্ষন তোতা …

বিস্তারিত »

‘অভিযোগ নেই’- ঊর্মি মাহবুব

তোমায় আজ খুব মনে পড়ে তপ্ত দুপুরে এখন আর ফোন আসে না শাসন করে না কেউ খাওয়ার অনিয়মে রক্তচুক্ষে কেউ তাকায় না। মধ্যরাতে এখন আর ফোন আসে না ভজনের মতো প্রতি রাতে ধমকায় না বলে না, ঘুমিয়ে পড়ো, অসুখ করবে। ভিন্ন সুরে এখন কেউ ভালবাসে না বিকেলের পড়ন্ত বিকেল বাকা …

বিস্তারিত »

‘আমার ভালোবাসা’- সৌমিক ফারুকী

আমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভালবাসি দেখে, ঈশ্বর তোমার দু’চোখে অবিরত বৃষ্টির ধারা সৃষ্টির মহা লীলায় মেতে উঠলো। আমি নিকষ কালো আকাশ দেখে আনন্দ পাই বলে, তোমার চোখের ওই অপলক চাহনি টা অমন আধার রাতের কালোর মত। আমি হাতে হাত রেখে চলতে ভালবাসি বলে, প্রভু আমার এই হাতটি সমর্পিত করেছেন তোমার ওই …

বিস্তারিত »

রাতের কথা

রেডিয়াম আলোয় সব নীল, রক্তশূন্য মনে হচ্ছে পুরো শহরটাকে । রাতের নিস্তব্দতা ভেঙে দিচ্ছে রাতজাগা কয়েকটা কুকুর, কাঁচের জানালায় ছায়া পড়েছে সঙ্গমরত দম্পতির । গতরাতে যেখানে ঘুমিয়েছিল রহিম শেখ, জায়গাটা আজ বে-দখল, নতুন জায়গা খুঁজছে সে, হয়তো খুঁজতে খুঁজতেই কেঁটে যাবে পুরোটা রাত । মখমলের বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েছে কর্পোরেট দুনিয়া …

বিস্তারিত »

মানুষের গন্ধ!

কিশোর, মানুষের গন্ধ শোঁকার বড্ড ইচ্ছা তোমার?? ফুটপাতে যাও কিংবা ডাস্টবিনের পাশে মানুষ কি? দেখতে চাও? রাস্তার পাশে পলিথিন মুড়ি দেয়া অধম জীব টাকে দেখে নিও সাধ পূরন হবে! বস্তি চেনো? বস্তির ছুপড়ি ঘর? সারি বেধে গোয়ালঘরের মতো, স্যাতস্যাতে, নোংরা, তুমি বলবে জঘন্য! নিশ্বাস যেখানে কষ্টকর, ওখানেই মানুষের বাস! ময়লা …

বিস্তারিত »

একাত্তরের ফজর

অবশেষে ললিতবাবু দীর্ঘনি:শ্বাস ছেড়ে বললেন,‘অনেক দিন হয়ে গেল তবুও এখনও যেন চোখের সামনে ভাসছে-চোখ বুজলে সব কিছু দেখতে পাই। মানুষের হিংসা লোভ ও অপরাজনীতির আগ্রাসী মনোভাবের সাথে পাল্লা দিয়ে আগুনের লেলিহান শিখা, ঘর বাড়ি খড়ের গাদা সহ সামনে যা পেল, সমানে ভষ্ম করতে শুরু করল। একদল চেনা জানা মানুষ গৃহস্থের …

বিস্তারিত »